দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের আসল লক্ষণ

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের আসল লক্ষণ হলো, দাঁতের মাড়ি থেকে অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ। দাঁতের মাড়ি বসে যায় এবং অস্বাভাবিক অবস্থায় দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়া। খাবার খাইতে কষ্ট হওয়া মুখের হা আস্তে আস্তে ছোট হয়ে যাওয়া এবং খাবার খাওয়ার সময় জিহ্বা নাড়াতে কষ্ট হয়। এসব লখন যদি আপনার মধ্যে দেখা দিয়ে থাকে তাহলে আপনাকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে এবং জরুরী ভিত্তিতে ডাক্তারের সমাগম হতে হবে। চলুন আমরা নিম্নে দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের আরো লক্ষণ সম্পর্কে জানি।

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের আসল লক্ষণ

পোস্ট সূচিপত্রঃ এই পোস্টি পড়ে যা যা জানতে পারবেন


দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের আসল লক্ষণ

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হতেই পারে এইজন্য নিজেকে সতর্ক থাকতে হবে। আর সতর্ক থাকতে হলে আগে দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে আগে জানতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নিই দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের আসল লক্ষণ সম্পর্কে।

  • দাঁতের মাড়ি দিয়ে অস্বাভাবিক ভাবে রক্তক্ষরণ হওয়া
  • দাঁতের মাড়ি নিচের দিকে বসে যাওয়া
  • অস্বাভাবিকভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়া
  • মুখে অতিরিক্ত ঘা উঠবে এবং খাবার খাইতে লাগলে ব্যথা হওয়া
  • জিহ্বা ফুলে যাবে এবং নাড়াতে কষ্ট হবে
  • মুখের হা ছোট হয়ে যাবে
  • মুখে বাজে দুর্গন্ধ হবে এবং 
  • মুখে পর্যাপ্ত পরিমাণে লালার সৃষ্টি হবে

উপরের উক্তিগুলো দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের আসল লক্ষণ। এসব লক্ষণ যদি কেউ কারো মধ্যে  দেখে তাহলে বুঝে নিতে হবে এটা দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ। এমন লক্ষণ যদি কেউ লক্ষ্য করে তাহলে দেরি না করে জরুরী ভিত্তিতে ডাক্তারের পরামর্শ সঠিকভাবে চিকিৎসা নিতে হবে। এসব লক্ষণ দেখার পরও যদি কেউ চুপচাপ বসে থাকে তাহলে অনেক বড় হুমকির সম্মুখীন হবে। 

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হলে করনীয়

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হলে করনীয়, দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হলে শুরুতে বুঝতে পারলে নিরাময় করা সহজ হয়। দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হলে প্রথম অবস্থায় সার্জারি করে নিরাময় করা সম্ভব। উপরের ক্যানসারের লক্ষণ যদি কারো মধ্যে দেখা দেয় তাহলে জরুরী ভিত্তিতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।

উপরের ক্যান্সারের লক্ষণগুলো যদি কারো মধ্যে দেখা দেওয়ার পরও চিকিৎসকের পরামর্শ নিবে না তাহলে সে অনেক বড় হুমকির সম্মুখীন হবে। এমনকি সে অকালে তার প্রাণটাও হারাতে পারে তার সামান্য বেখেয়ালি ও অসতর্কতার জন্য। আপনি জেনে শুনে যদি ক্যান্সারের মতো বড় রোগকে পুষেন তাহলে তো সেটি একসময় ভয়ংকর রূপ ধারন করবে।

তাই উপরের ক্যান্সারের লক্ষণ যদি কারো মধ্যে দেখা দেয় তাহলে চুপ করে বসে না থেকে কিভাবে এটি নিরাময় করা যায় সেইদিকে গুরুত্ব দিতে হবে। আপনি যদি শুরুতেই এটি নিরাময় করতে চান তাহলে অবশ্যই এটি নিরাময় করা সহজ। দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা মাত্রই আপনাকে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যাইতে হবে। তারপর যদি সত্যিই ক্যান্সার হয়ে থাকে তখন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আপনাকে ট্রিটমেন্ট করাতে হবে।

আর শুরতেই ডাক্তারের কাছে যাওয়ার ফলে আপনার দাঁতের মাড়িতে সার্জারি করে সহজেই নিরাময় করা সম্ভব। ফলে আপনি আবার আগের মতো সুস্থ এবং স্বাভাবিক অবস্থায় জীবনযাপন করতে পারবেন। তাই পুরোপুরি সুস্থ থাকতে ক্যান্সারের লক্ষণগুলো সম্পর্কে সতর্ক থাকেন এবং ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে দ্রুত নিরাময় করার চেস্টা করুন।

 

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হলে প্রতিরোধের উপায়

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হলে প্রতিরোধের উপায় চলুন দেখে নিই, শুধু দাঁতের মাড়িতে নই মুখের যেকোনো স্থানে ক্যান্সার হতে পারে। যেমন ঠোটে, মুখের মেঝেতে, জিহবায়, গলায় দাঁতের বিভিন্ন স্থানে। ক্যান্সার নিরাময় বা প্রতিরোধ করা খুবই কঠিন। ক্যান্সার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ভয়ংকর অবস্থায় রয়েছে। শুরু থেকে এই পর্যন্ত এই বহির্বিশ্বে লাখ লাখ মানুষের প্রান কেড়েছে এই ক্যান্সার।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করা খুবই কঠিন তারপরও চলুন দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হলে কিভাবে প্রতিরোধ করা যায় তা দেখে নিন। ক্যান্সার কিভাবে প্রতিরোধ করবেন তার আগে দেখতে হবে ক্যান্সারের ধরন কেমন দেখে ঐ অংশটুকু কেটে ফেলতে হবে। আর এই ক্যান্সারকে নিজের আপনি আপনার নিজের মধ্যে দীর্ঘদিন বাসা বাধেন তাহলে এটিকে কোনোভাবেই প্রতিরোধ করা সম্ভব না।

আপনি আপনার দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা মাত্রই যত দ্রুত সম্ভব প্রতিরোধ করতে হবে। আপনি আপনার দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ বুঝতে পারলে সাথে সাথেই ডাক্তারের শরনা পণ্য হতে হবে এবং যত্রতত্র কিভাবে সমাধান করা যায় করতে। কারন আপনি শুরুতেই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পদক্ষেপ নিলে খুব সহজেই এই দাঁতের মাড়ির ক্যান্সারকে প্রতিরোধ করা সম্ভব।

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের আসল লক্ষণ



দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হলে কি কি ক্ষতি হতে পারে 

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হলে কি কি ক্ষতি হতে পারে চলুন দেখে নিই, মুলত ক্যান্সার অত্যন্ত ভয়ংকর রোগের মধ্যে একটি। ক্যান্সার মানবদেহের যেকোনো স্থানে বাসা বাঁধতে পারে। আর এই ক্যান্সার মানবদেহে বাসা বাঁধতে পারলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। আর আজকের বিষয় হলো দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হলে কি কি ক্ষতি হতে পারে।

দাঁতের মাড়িতে যে স্থানে আপনার ক্যান্সার হবে সেই জায়গাটুকু কেটে ফেলতে হবে। আবার দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হলে মুখের আরো অন্যান্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ক্যান্সার আপনার শরীরে একবার ঢুকতে পারলে নিরাময়ের পরও আবার যেকোনো সময় আবার আক্রমণ করতে পারে। ক্যান্সার আপনার শরীরে একবার বাসা বাঁধা মানে আপনি পুরোপুরি ঝুকির মধ্যে পড়ে গেলেন।

দাঁতের মাড়িতেও ক্যান্সার মারাত্মক আকার ধারন করে থাকে। যদি আপনি একটু অসতর্ক হোন তাহলে আপনি অনেক বড় হুমকির সম্মুখীন হবেন। আর আপনি ক্যান্সারের লক্ষণ বুঝা মাত্র যদি ঠিকমতো ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেন তাহলে আপনি দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার নামক রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আর দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হলে যা যা ক্ষতির সম্মুখীন হতেন তার থেকে পুরোপুরি মুক্তি পেতে পারেন।

ক্যান্সার কি ছোঁয়াচে রোগ

এবার জানবো ক্যান্সার কি ছোঁয়াচে রোগ, না ক্যান্সার ছোঁয়াচে রোগ না। অনেক ধরনের রোগ আছে যেসব রুগীর সংস্পর্শে আসলে রোগ ছড়াই এসব হলো ছোঁয়াচে রোগ। আর ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীর সংস্পর্শে আসলে রোগ ছড়ানোর কোনো সম্ভাবনা নেই। এইরকম আরো অনেক রোগ আছে ঐসব রুগীর সংস্পর্শে আসলে রোগ ছড়ানোর কোনো সম্ভাবনা নেই।

তবে রোগ মানুষের হতেই পারে সেটা ছোঁয়াচে হোক আর না হোক সতর্ক অবলম্বন করে চলাই ভালো। আপনি আপনার নিজেকে সুস্থ এবং রোগ মুক্ত রাখতে আগে প্রতিটি রোগের লক্ষণ সম্পর্কে জানতে হবে। আর আপনি যদি কোনো রোগের লক্ষণ আপনার মধ্যে খুজে পান তাহলে অবশ্যই আপনাকে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

তাহলে খুব সহজেই আপনি রোগ থেকে মুক্ত হতে পারবেন এবং সুস্থভাবে জীবনযাপন করতে পারবেন। আর রোগের লক্ষণ সম্পর্কে না জানলে আপনি অনেক বড় ক্ষতির সম্মুখীন হবেন এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই প্রতিটি রোগের লক্ষণ সম্পর্কে জানুন নিজেকে সুস্থ রাখুন। আর ক্যান্সার যেহেতু ছোঁয়াচে রোগ নী তাই ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীর সংস্পর্শে আসলে কোনো সমস্যা নাই।

ক্যান্সার কি মরণব্যাধি রোগ

ক্যান্সার মরণব্যাধি রোগ বললেই চলে। কারন ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগী শতকরা ২৫% মানুষ বাঁচে। ক্যান্সার যদি মানবদেহে একবার বাসা বাঁধা মানে ওই ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীকে আস্তে আস্তে মৃত্যুর দিকে ধাবিত করে। তবে যারা শুরুতেই বুঝতে পারে এবং সাথে সাথে জরুরী ভিত্তিতে ডাক্তারের সমাগম হয় তাহলে ওই ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীর বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

ক্যান্সার একবার মানবদেহের যেকোনো স্থানে একবার বাসা বাঁধতে পারলে সেটি নিরাময় করা খুব কঠিন। আপনার অঙ্গের যে স্থানে ক্যান্সার বাসা বাঁধবে সেই স্থানে আস্তে আস্তে শিখড়ের সৃষ্টি হবে। আর ক্যান্সার যদি শিখড় নেয় তখন মানবদেহের আরো অন্যান্য স্থানেও বাসা বাঁধার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ক্যান্সারকে বাড়তে না দিয়ে ওখান থেকেই নিরাময় করার চেষ্টা করতে হবে এবং সতর্ক থাকতে হবে।

বর্তমানে বাংলাদেশে ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীর সংখ্যা কত

বর্তমানে বাংলাদেশে ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীর সংখ্যা, বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় দেড় লাখেরও বেশি মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে। আর প্রায় ৯২ হাজার জন বিভিন্ন ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগী মারা যাচ্ছে। তাহলে ক্যান্সার কতটা ভয়ংকর একটি রোগ প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষের প্রান কেড়ে নিচ্ছে এই ক্যান্সার। বিখ্যাত ক্যান্সার বিদ গ্লোবক্যানের গবেষণা সাক্ষাৎকারে জানা গেছে যে বর্তমানে বাংলাদেশে ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীর সংখ্যা ১৪ থেকে ১৫ লাখ।

আগের তুলনায় এখন বর্তমানে ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আবার ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীর মৃতের সংখ্যাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে লাখ লাখ মানুষকে অকালে প্রান হারাতে হচ্ছে। হেরে যাচ্ছে এই মরনব্যাধি ক্যানাসের কাছে। ক্যান্সার মানবদেহের যেকোনো জায়গায় বাসা বাঁধতে পারে তার মধ্যে একটি হলো দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার।

ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীর আসল চিকিৎসা কোনটি

ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীগে ভালো করার জন্য নানা রকম ভাবে চিকিৎসা করে আসছেন। একটা গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রতি পাঁচ জনের মধ্যে একজন ক্যান্সারে আক্রান্ত হবে এবং সম্পূর্ণ অপসারণের মাধ্যমে ক্যান্সারকে নিরাময় করতে হবে। তারপরও এখন পর্যন্ত ক্যান্সারকে পুরোপুরি নিরাময় করতে সক্ষম হোন নি।

ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীকে বেশির ভাগ সময় কেমোথেরাপি দেওয়া হয়ে থাকে। কেমোথেরাপি দেওয়ার ফলে অনেক সময় টিউমারের মতো ছোট আকৃতি ধারন করে চিকিৎসক এটিরে কেটে আলাদা করে ফেলে। তবে ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীকে যতই ভালো চিকিৎসা প্রদান করা হোক না কেনো বেশিরভাগ রুগীই অকালে প্রান হারায়। ক্যান্সারকে নিরাময় করা খুবই কঠিন। তাই ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা মাত্রই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী  নিরাময় করার চেষ্টা করা।

কত বছর বয়সী মানুষ সবথেকে বেশি ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে

ক্যান্সারে প্রায় ৪০-৪৫ বছর বয়সী মানুষ বেশি বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। আবার ২৫ থেকে ৩৯ বছর বয়সী মানুষদের স্তনে ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে বেশি বেশি। বর্তমানে স্তনে ক্যান্সারে আক্রান্ত রুগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বয়স যখন ৪০-৪৫ হয়ে যায় তখন ক্যান্সার ব্যতিত আরো অনেক রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে এতে শরীরও দুর্বল থাকে এবং খুব সহজেই ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছেন তারা।

আবার ১৫ থেকে ২৪ বছরের কিশোর কিশোরি ও তরুণদের মধ্যে টেস্টিকুলার ক্যান্সার ও থ্রাইরোয়েড ক্যান্সার মারাত্মক আকার ধারন করেছে। ক্যান্সার প্রাপ্তবয়স্ক সহ কিশোর কিশোরি তরুণ তরুণী সকলকেই আক্রমণ করছে। এই ক্যান্সারে অকালে শত হাজার হাজার লাখ লাখ মানুষের প্রান কেড়ে নিচ্ছে। তবে ৫০ বছরের কম মানুষকে বেশি আক্রমণ করছে এবং তাদের ক্যান্সারে প্রান নাশের সংখ্যা সবথেকে বেশি।

শেষ কথাঃ দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের আসল লক্ষণ 

আজকের বিষয় ছিল দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের আসল লক্ষণ। উপরে দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের অনেক লক্ষণ তুলে ধরা হয়েছে। ক্যান্সারের আরো অন্যান্য বিষয়েও আলোচনা করা হয়েছে উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে নিজেকে পুরোপুরি জানা খুবই জরুরী। আপনি যদি ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে জেনে থাকেন তাহলে আপনি ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা মাত্রই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিরাময় করতে পারবেন। 

যেমন দাঁতের ক্যান্সারের আসল লক্ষণগুলো উপরে তুলে ধরা হয়েছে। এখন আপনার যদি দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে জানা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ক্যান্সার নিরাময় করতে সক্ষম হবেন। নিজে সুস্থ থাকতে উপরিউক্ত দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে অবশ্যই জানতে হবে।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url